1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

পদ্মার বুকে বিলীন আরও একটি বিদ্যালয়

  • Update Time : বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০২০
  • ১৮৫ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্কঃ পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদে পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে তীব্র স্রোত অব্যাহত থাকায় মাদারীপুরের শিবচরের বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙ্গন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। পদ্মার ভাঙ্গনে এবার চরাঞ্চল কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের একটি ৩ তলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন শেল্টার ভবন নদীতে বিলীন হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে বিদ্যালয়টি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।

জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় শিবচরের পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদে অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পেয়ে তীব্র স্রোত অব্যাহত থেকে নদী ভাঙ্গন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে ৭ ইউনিয়নে। পদ্মা তীরবর্তী উপজেলার বন্দরখোলা, কাঁঠালবাড়ি ও চরজানাজাতে নদী ভাঙ্গন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পদ্মার ভয়াবহ ভাঙ্গনে মঙ্গলবার বিকেলে কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের ৭৭ নং কাঁঠালবাড়ি সরকারী বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার ভবনটির বৃহৎ অংশ বিলীন হয়। বিদ্যালয়টিতে ২৭২ জন শিক্ষার্থী জ্ঞানের আলোয় দীপ্ত হতো। চরাঞ্চলের এই জ্ঞানের বাতিঘর রক্ষায় গত কয়েকদিন ধরে বিদ্যালয়কে ঘিরে শিক্ষকগণের উপস্থিতিতে চীফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীর নির্দেশনায় ভাঙ্গন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হয়। কিন্তু পদ্মা তীব্র খরস্রোতের কাছে সকল চেষ্টাই হার মানে।

এদিকে গত ৬ দিন আগে পদ্মা নদীর ভাঙনে উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নে নুরুদ্দিন মাদবরের কান্দি এসইএসডিপি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, কমিউনিটি ক্লিনিক ভবন, কাজীর সূরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

এছাড়া ভাঙ্গন ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার বন্দরখোলা, মাদবরেচর কাঁঠালবাড়ি, চরজানাজাত, সন্ন্যাসিরচর, শিরুয়াইল, নিলখী ইউনিয়নের ঘর-বাড়ি, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

এদিকে এখনো পানিবন্দি রয়েছে হাজার হাজার পরিবার। এ পর্যন্ত নদীতে বিলীন হয়েছে সাড়ে ৪ শতাধিক ঘরবাড়ি। এসব এলাকার খোলা ২১টি আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় ৩ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।

ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..